শিশুদের ভিশিশুদের ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো হবে ৯ ফেব্রুয়ারি
মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় স্থগিত হওয়া ভিটামিন ‘এ’ক্যাম্পেইন আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। মূলত রাতকানা রোগ প্রতিরোধের জন্য ১৯৯৪ সাল থেকে দেশের শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি চিঠি ইতোমধ্যেই জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকের কাছে পৌঁছেছে।
গত ১৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারা দেশে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পেইন স্থগিত করে।
জানা গেছে, ইতোমধ্যে এ বিষয়ে গঠিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠন করা কমিটির প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে গত ডিসেম্বরে এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা থাকলেও বার্ষিক পরীক্ষা, জাতীয় নির্বাচনসহ নানা কারণে তা পিছিয়ে যায়।
জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির আওতায় প্রতি বছর দুবার ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে নীল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
এবার ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা রয়েছে।টামিন ‘এ’ খাওয়ানো হবে ৯ ফেব্রুয়ারি
মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় স্থগিত হওয়া ভিটামিন ‘এ’ক্যাম্পেইন আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। মূলত রাতকানা রোগ প্রতিরোধের জন্য ১৯৯৪ সাল থেকে দেশের শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি চিঠি ইতোমধ্যেই জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকের কাছে পৌঁছেছে।
গত ১৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারা দেশে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পেইন স্থগিত করে।
জানা গেছে, ইতোমধ্যে এ বিষয়ে গঠিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠন করা কমিটির প্রতিবেদন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে গত ডিসেম্বরে এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা থাকলেও বার্ষিক পরীক্ষা, জাতীয় নির্বাচনসহ নানা কারণে তা পিছিয়ে যায়।
জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির আওতায় প্রতি বছর দুবার ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে নীল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
এবার ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা রয়েছে।