বিকাল সোয়া ৪টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে প্রত্যেক শিক্ষকের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শিক্ষকের উপস্থিতি শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তারা তদারকি করে প্রতি মাসে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাবেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এএফএম মনজুর কাদির।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দক্ষ শিক্ষকের ঘাটতি পূরণে জোড়াতালি পদ্ধতির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন জাতীয়করণ করা বিদ্যালয়ের কম দক্ষ শিক্ষকদের পাঠানো হবে পুরনো সরকারি বিদ্যালয়ে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষকের বাড়ির কাছাকাছি বিদ্যালয় অগ্রাধিকার পাবে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে ঢাকা মহানগরীর স্কুলগুলোর জন্য সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ক্লাস শুরু হয়ে বিকেল পৌনে ৪টা ও আর ঢাকার বাইরের বিদ্যালয়গুলোতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত ক্লাস নেয়া হবে।
মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, এটা নতুন কোনো নির্দেশনা নয়। কিন্তু শিক্ষকরা এটি মানতেন না। কিন্তু এখন এই নীতি বাস্তবায়নে সরকার কঠোর তদারিক করবে। উপজেলায় শিক্ষা কর্মকর্তা এবং সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তারা এটি দেখবেন। এছাড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী পরিচালক এবং উপপরিচালকদের এই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এএফএম মনজুর কাদির।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দক্ষ শিক্ষকের ঘাটতি পূরণে জোড়াতালি পদ্ধতির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন জাতীয়করণ করা বিদ্যালয়ের কম দক্ষ শিক্ষকদের পাঠানো হবে পুরনো সরকারি বিদ্যালয়ে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষকের বাড়ির কাছাকাছি বিদ্যালয় অগ্রাধিকার পাবে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে ঢাকা মহানগরীর স্কুলগুলোর জন্য সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ক্লাস শুরু হয়ে বিকেল পৌনে ৪টা ও আর ঢাকার বাইরের বিদ্যালয়গুলোতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত ক্লাস নেয়া হবে।
মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, এটা নতুন কোনো নির্দেশনা নয়। কিন্তু শিক্ষকরা এটি মানতেন না। কিন্তু এখন এই নীতি বাস্তবায়নে সরকার কঠোর তদারিক করবে। উপজেলায় শিক্ষা কর্মকর্তা এবং সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তারা এটি দেখবেন। এছাড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী পরিচালক এবং উপপরিচালকদের এই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।