ঠিক কেন এই প্রথা, উত্তর খুঁজতে চাইলে প্রবেশ করতে হবে সনাতন ধর্মের শাস্ত্রগুলির মধ্যেই।
মন্ত্রের কাজ মনকে ত্রাণ করা। চিত্তের উন্নতি বিধানই মন্ত্রের প্রধান কাজ, এমনটাই জানায় সনাতন ধর্ম। লক্ষণীয়, হিন্দু ধর্মের সব মন্ত্রই শুরু হয় ‘ওঁ’ ধ্বনি দিয়ে। ঠিক কেন এই প্রথা, উত্তর খুঁজতে চাইলে প্রবেশ করতে হবে সনাতন ধর্মের শাস্ত্রগুলির মধ্যেই।
• ‘ধর্মশাস্ত্র’ অনুসারে, ওঁ আসলে অ, উ এবং ম-এর সম্মিলিত রূপ। এই তিনটি ধ্বনি আসলে মানব জীবনের ত্রিগুণ— সত্ব, তম ও রজ-র প্রতীক। এই ত্রিগুণকে একত্র করেই মনকে ত্রাণ করার কাজ শুরু হয়।
• অ, উ এবং ম-কে ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং মহেশ্বর— মনাতন ধর্মের এই তিন প্রধান দেবতার প্রতীক বলেও মনে করা হয়। তাই মন্ত্রের অগ্রভাগে এই ত্রিশক্তিকেই স্মরণ করা হয়।
• ওঁ ধ্বনিকে ‘আদি ধ্বনি’ বলে মনে করা হয়। এই ধ্বনিই সৃষ্টির আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত বহমান। মন্ত্রের অগ্রভাগে তাই ওঁ উচ্চারণ করে মন্ত্রকে মহাজগতের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়।
• ওঁ-এর প্রকৃত উচ্চারণ মনকে সত্যই ত্রাণ করে। চিত্তকে বিক্ষিপ্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে এই ধ্বনি। তাই মন্ত্রের প্রকৃত ফল লাভ করতে হলে তার অগ্রভাগে ওঁ-এর সংযুক্তি অপরিহার্য।
মন্ত্রের কাজ মনকে ত্রাণ করা। চিত্তের উন্নতি বিধানই মন্ত্রের প্রধান কাজ, এমনটাই জানায় সনাতন ধর্ম। লক্ষণীয়, হিন্দু ধর্মের সব মন্ত্রই শুরু হয় ‘ওঁ’ ধ্বনি দিয়ে। ঠিক কেন এই প্রথা, উত্তর খুঁজতে চাইলে প্রবেশ করতে হবে সনাতন ধর্মের শাস্ত্রগুলির মধ্যেই।
• ‘ধর্মশাস্ত্র’ অনুসারে, ওঁ আসলে অ, উ এবং ম-এর সম্মিলিত রূপ। এই তিনটি ধ্বনি আসলে মানব জীবনের ত্রিগুণ— সত্ব, তম ও রজ-র প্রতীক। এই ত্রিগুণকে একত্র করেই মনকে ত্রাণ করার কাজ শুরু হয়।
• অ, উ এবং ম-কে ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং মহেশ্বর— মনাতন ধর্মের এই তিন প্রধান দেবতার প্রতীক বলেও মনে করা হয়। তাই মন্ত্রের অগ্রভাগে এই ত্রিশক্তিকেই স্মরণ করা হয়।
• ওঁ ধ্বনিকে ‘আদি ধ্বনি’ বলে মনে করা হয়। এই ধ্বনিই সৃষ্টির আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত বহমান। মন্ত্রের অগ্রভাগে তাই ওঁ উচ্চারণ করে মন্ত্রকে মহাজগতের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়।
• ওঁ-এর প্রকৃত উচ্চারণ মনকে সত্যই ত্রাণ করে। চিত্তকে বিক্ষিপ্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে এই ধ্বনি। তাই মন্ত্রের প্রকৃত ফল লাভ করতে হলে তার অগ্রভাগে ওঁ-এর সংযুক্তি অপরিহার্য।