অপেক্ষায় ২১ লাখ শিক্ষার্থী, ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ
ঢাকা: রাত পোহালেই পরীক্ষা। প্রস্তুতি আগেই শেষ, এখন শুধুই পুরোনো পড়াগুলো ঝালিয়ে নেয়া। তাই পড়ার টেবিলে ব্যস্ত ২১ লাখ ৩৫ হাজার শিক্ষার্থী।
এবার সারা দেশে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অংশ নিচ্ছে ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষার্থী ১৭ লাখ ১০২, দাখিল ৩ লাখ ১০ হাজার ১৭২ এবং এসএসসি ভোকেশনালে ১ লাখ ২৫ হাজার ৫৯ পরীক্ষার্থী রয়েছে।
মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ লাখ ৪০ হাজার ৯৩৭ জন নিয়মিত। বাকিদের কেউ গত বছর এক বিষয়ে, কেউবা দুই ও ততোধিক বিষয়ে ফেল করেছিল।
সব মিলে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী ৩ লাখ ৯১ হাজার ৫৪ জন। আর ফল উন্নয়ন প্রার্থী ৩ হাজার ৩৪২ জন।
গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ১ লাখ ৩ হাজার ৪৩৪ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ৫৬ হাজার ২০৫ জন। বাকি ৪৭ হাজার ২২৯ জন ছাত্র। এবার বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী বেড়েছে।
এ বছর ৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫৩ জন বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। গত বছর বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার ৬২৭ জন।
৩ হাজার ৪৯৭ কেন্দ্রে হচ্ছে এ পরীক্ষা। ২৮ হাজার ৬৮২ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছে।
তবে এ বছর দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকায় খুশি শিক্ষার্থীরা। তবে প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আতঙ্ক রয়েছে কারো কারো মনে। যদিও এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ালে ছাড় দেয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রনালয়।
এদিকে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়া নিশ্চিত করার জন্য এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি কমিশনার মোঃ আছাদুজ্জামান মিয়া বিপিএম-বার, পিপিএম ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/১৯৭৬) এর ২৮ ও ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহের ২০০ (দুইশত) গজের মধ্যে পরীক্ষার্থী ব্যতীত জনসাধারণের অনধিকার প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন।
এই আদেশ আগামী ০২/০২/২০১৯ হতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার দিনগুলোতে পরীক্ষা চলাকালীন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
ঢাকা: রাত পোহালেই পরীক্ষা। প্রস্তুতি আগেই শেষ, এখন শুধুই পুরোনো পড়াগুলো ঝালিয়ে নেয়া। তাই পড়ার টেবিলে ব্যস্ত ২১ লাখ ৩৫ হাজার শিক্ষার্থী।
এবার সারা দেশে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অংশ নিচ্ছে ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষার্থী ১৭ লাখ ১০২, দাখিল ৩ লাখ ১০ হাজার ১৭২ এবং এসএসসি ভোকেশনালে ১ লাখ ২৫ হাজার ৫৯ পরীক্ষার্থী রয়েছে।
মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ লাখ ৪০ হাজার ৯৩৭ জন নিয়মিত। বাকিদের কেউ গত বছর এক বিষয়ে, কেউবা দুই ও ততোধিক বিষয়ে ফেল করেছিল।
সব মিলে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী ৩ লাখ ৯১ হাজার ৫৪ জন। আর ফল উন্নয়ন প্রার্থী ৩ হাজার ৩৪২ জন।
গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ১ লাখ ৩ হাজার ৪৩৪ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ৫৬ হাজার ২০৫ জন। বাকি ৪৭ হাজার ২২৯ জন ছাত্র। এবার বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী বেড়েছে।
এ বছর ৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫৩ জন বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। গত বছর বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার ৬২৭ জন।
৩ হাজার ৪৯৭ কেন্দ্রে হচ্ছে এ পরীক্ষা। ২৮ হাজার ৬৮২ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছে।
তবে এ বছর দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকায় খুশি শিক্ষার্থীরা। তবে প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আতঙ্ক রয়েছে কারো কারো মনে। যদিও এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ালে ছাড় দেয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রনালয়।
এদিকে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়া নিশ্চিত করার জন্য এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি কমিশনার মোঃ আছাদুজ্জামান মিয়া বিপিএম-বার, পিপিএম ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/১৯৭৬) এর ২৮ ও ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহের ২০০ (দুইশত) গজের মধ্যে পরীক্ষার্থী ব্যতীত জনসাধারণের অনধিকার প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন।
এই আদেশ আগামী ০২/০২/২০১৯ হতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার দিনগুলোতে পরীক্ষা চলাকালীন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।